News

Bangladesh Embassy, Tokyo observed the Sheikh Russel Day 2022

গভীর শ্রদ্ধা আর অফুরন্ত ভালোবাসার সাথে শেখ রাসেলের ৫৯তম জন্মদিন উদযাপন করেছে জাপানের টোকিওস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস। এ বছরের প্রতিপাদ্য “শেখ রাসেল নির্মলতার প্রতীক দুরন্ত প্রাণবন্ত নির্ভীক”। আজ (১৮/১০/২০২, মঙ্গলবার) সকালে অনুষ্ঠানের শুরুতে বাংলাদেশি কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ এবং দূতাবাসের সকল কর্মকর্তাগণকে সঙ্গে নিয়ে শহিদ শেখ রাসেলের প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শাহাবুদ্দিন আহমদএসময় শেখ রাসেল দিবসের থিম সংগীত পরিবেশন করা হয়। পরে শেখ রাসেল, বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সকল সদস্যদের জন্যে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। দূতাবাস-এর কর্মকর্তাগ দিবসটি উপলক্ষ্যে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত বানী পাঠ করেন।  অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান কালে রাষ্ট্রদূত বলেন বঙ্গবন্ধুর মতই শেখ রাসেল শিশুকাল থেকেই উদার, পরোপকারী, শান্তিপ্রিয় ছিলেন রাষ্ট্রদূত উপস্থিত সবাইকে স্মরণ করিয়ে দেন, স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসাবে বঙ্গবন্ধু যেদিন জাপানের মাটিতে পা রাখেন সেদিন ছিল ১৮ অক্টোবর ১৯৭৩ অর্থাৎ শেখ রাসেলের জন্মদিন। সেদিন বাবার সঙ্গে রাসেলও জাপানে এসেছিলেন। পুরো জাপান সফরে শেখ রাসেলকে অনেক চঞ্চল, হাসি-খুশি দেখা গেছে। কখনো সে পুকুর পারে মাছ দেখে আনন্দে মেতেছে আবার কখনো জাপানি ঐতিহ্যবাহী জামা – ‘ইউকাত্তা’ পরে জাপানি নাচ আর বাদ্য উপভোগ করেছে।  পরে আলোচনা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে জাপান প্রবাসী বাংলাদেশ কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ শেখ রাসেলের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং অনুষ্ঠান আয়োজন করায় দূতাবাসকে ধন্যবাদ জানান। তাঁরা শেখ রাসেলের ছোট্ট জীবনের ঘটনা, পরিবারের সবচেয়ে বড় বোন হিসেবে তাঁর প্রতি শেখ হাসিনা-র আদর ও মমতা এবং ঘাতকের বুলেটে  তাঁর অমিত সম্ভাবনাময় জীবনের অবসান হয় সে বিষয়ে আলোকপাত করেন। বক্তাগণ দেশের উন্নয়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সর্বাত্মক সহযোগিতার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

অনুষ্ঠানে শেখ রাসেলের জীবনের উপর নির্মিত একটি ভিডিও তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। জন্মদিন উপলক্ষ্যে উপস্থিত অতিথিদের নিয়ে কেক কাটেন রাষ্ট্রদূত শাহাবুদ্দিন আহমদ।  এসময় উল্লেখযোগ্যসংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশি ও দূতাবাসের কর্মকর্তা – কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।

Today (18 October 2022) the Bangladesh Embassy, Tokyo observed the Sheikh Russel Day 2022 to mark the 59th Birth Anniversary of Sheikh Russel, the youngest son of the Father of Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman, in a befitting manner. A significant number of Bangladesh community members in Tokyo attended the event despite being a working day. The day’s program started in the morning with placing of floral wreath at the portrait of Sheikh Russel while playing the theme song of Sheikh Russel Day on the screen. This was followed by a special prayer offered to the memory of Sheikh Russel and all family members of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman. The messages issued by the Hon’ble President and Hon’ble Prime Minister on the occasion were read out by Embassy officials.

In his remarks, H.E. the Ambassador paid profound homage to the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman and prayed for his departed soul. He paid rich tributes to Shaheed Sheikh Russel, who was brutally killed along with most of his family members, including his father Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman, on the fateful night of August 15, 1975, at a tender age of 10. He was a student of class four at University Laboratory School in Dhaka. He recalled that on his birthday on 18 October 1973, Sheikh Russel travelled to Japan with his Father Sheikh Mujibur Rahman. During the visit, Sheikh Russel was found enjoying the activities with childish enthusiasm and cheerful behavior. He added that as son of Bangabandhu, Sheikh Russel also loved people. As a child he also liked pigeons, fish and would love to ride a bicycle. The documentary of the day had several shots of Sheikh Russel taken from that visit. Russel will be remembered for his love and amiability for people around him and our children should learn these values as the nation remembers him on this day.

A discussion on the life of Sheikh Russel was held following the address of H.E. the Ambassador where a good number of Bangladesh community members participated. The speakers discussed various aspects of the life of young Sheikh Russel, the affection that Sheikh Hasina as the eldest sister held for him and how a promising young life ended with brutal assassination. They said the beautiful and innocent face of Sheikh Russel is the symbol of innocence, love and affection, which will never fade away from the heart of the people of Bangladesh and will continue to encourage us in putting all our efforts to the betterment of the country under the leadership of Prime Minister Sheikh Hasina.  A documentary was screened on the life of Sheikh Russel followed by a cake cutting ceremony where all embassy officials and community members took part.

Back