News

Bangladesh Embassy Tokyo observed 71st Birth Anniversary of Shahid Sheikh Kamal

Embassy of Bangladesh in Tokyo, Japan observed the 71st Birth Anniversary of Shahid Sheikh Kamal, the eldest son of the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman in a befitting manner on 05 August 2020. 

The program started with offering a special prayer (munajat) in presence of Chargé d'affaires (CDA) Dr. Sahida Akterand officials of the Embassy.

Later, in her remarks CDA, highlighted the vibrant life of Shahid Sheikh Kamal, specially his contribution in our liberation war, promotion of culture and sports. Dr. Sahida focused on the political wisdom, vision for the post-war development of the country, distinguished achievements in his short span of life of multitalented Sheikh Kamal. 

An open discussion on the life of Shahid Kamal was held following the address of CDA.  As the last element of the program, a documentary was screened highlighting the life sketch of Sheikh Kamal. The program was concluded by thanking everyone for their spontaneous participation and cooperation.

 

আজ হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আদরের ছোট ভাই শেখ কামালের ৭১তম জন্মবার্ষিকী। শ্রদ্ধা আর অফুরন্ত ভালোবাসার সাথে দিবসটি উদযাপন করেছে জাপানের টোকিওস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস।

আজ (০৫/০৮/২০২০) বুধবার বিকালে অনুষ্ঠানের শুরুতে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের শহীদ সদস্যদের আত্মার শান্তি ও মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

পরে চার্জ দ্যা এফেয়ারস ড. শাহিদা আকতার, তাঁর বক্তব্যে শেখ কামালের কর্মময় জীবন সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করেন। তিনি বলেন, শেখ কামাল ছিলেন একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং মুক্তি বাহিনীর গেরিলা যুদ্ধের অন্যতম সংগঠক। মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন তিনি মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জেনারেল আতাউল গণি ওসমানীর এডিসি হিসাবেও দায়িত্ব পালণ করেন।

রাজনৈতিক পরিবারে জন্ম নিয়েও শেখ কামাল খুবই সাধারন জীবনযাপন করতেন।  তিনি ছিলেন একাধারে সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া সংগঠক। তিনি যেমন ছায়ানটে সেঁতার বাজিয়েছেন, তেমনি আবাহনী ক্রীড়া চক্র নামক ঐতিহ্যবাহী ফুটবল ক্লাব প্রতিষ্ঠা করেছেন। এছাড়া বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী শেখ কামাল ছিলেন ঢাকা থিয়েটার ও স্পন্দন শিল্পীগোষ্ঠীর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সংগঠক।

শেখ কামাল যার শরীরে বঙ্গবন্ধুর রক্ত বহমান ছিলো, তিনি ছিলেন অনেক গুণের অধিকারী অর্থাৎ আদর্শ বাবার আদর্শ সন্তান। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু যখন দেশ পুনর্গঠনে ব্যস্ত তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য শেখ কামাল দেশের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনকে বিশ্ব দরবারে প্রতিষ্ঠিত করার কাজে নিয়োজিত ছিলেন। তারুণ্যের প্রতীক শেখ কামাল বেঁচে থাকলে হয়তো বর্তমান বাংলাদেশের নেতৃত্ব দিতেন, গড়ে তুলতেন আধুনিক ও প্রগতিশীল বাংলাদেশ। আমাদের দুর্ভাগ্য ১৯৭৫ সালের ১৫আগস্ট কালরাতে বঙ্গবন্ধুসহ পুরো পরিবারের সাথে শেখ কামালকেও আমরা হারিয়েছি।

অনুষ্ঠানের পরবর্তী পর্যায়ে বাংলাদেশে আধুনিক ক্রীড়ার রূপকার শেখ কামালের কর্মজীবন, ত্যাগ ও সংগ্রামের উপর উম্মুক্ত আলোচনা অনুষ্ঠিত হয় এবং তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।

 

Back